বন্দরে শিশু আলিফা হত্যার দ্রুত বিচার চাইলেন সিরাজুল মামুন
নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে খেলাফত মজলিস মনোনীত এমপি প্রার্থী এবিএম সিরাজুল মামুন বলেছেন, “বন্দরের দড়ি সোনাকান্দা এলাকায় পঞ্চম শ্রেণির ছাত্রী আলিফাকে ধর্ষণচেষ্টা ও নির্মমভাবে হত্যা করা হয়েছে। বন্দর থানা এখান থেকে মাত্র ৫-৭ মিনিটের দূরত্বে। একজন নিষ্পাপ, নিরীহ মেয়েকে কীভাবে হত্যা করা হলো তা প্রশাসনের কাছে জানতে চাই।”
শুক্রবার (২৬ ডিসেম্বর) দড়ি সোনাকান্দা বায়তুস সালাত জামে মসজিদের সামনে অনুষ্ঠিত বিক্ষোভ মিছিলে তিনি এসব কথা বলেন। মিছিলটি থানায় গিয়ে শেষ হয়।
তিনি জানান, বন্দরের পুলিশ ইতোমধ্যেই আসামিদের গ্রেপ্তার করেছে তাই প্রশাসনকে ধন্যবাদ জানাই। আগামী রবিবার খেলাফত মজলিসের মহানগর সভাপতি হাফেজ কবির হোসেনের নেতৃত্বে জেলা প্রশাসক ও জেলা পুলিশ সুপারের কাছে স্মারকলিপি দিয়ে আইনি সকল সহযোগিতার ব্যবস্থা করবো।
তিনি সকল সুশীল সমাজ, আলেম-উলামা, রাজনৈতিক দল ও স্থানীয় জনগণকে নিপীড়িত মেয়েটির পক্ষে দাঁড়ানো আহ্বান জানান।
এবিএম সিরাজুল মামুন আরও বলেন, “কয়েকদিন আগে ঢাকায় শহীদ শরীফ ওসমান হাদিকে প্রকাশ্যে গুলি করে হত্যা করা হয়েছে। কিন্তু দেশে খুনিরা এতটাই শক্তিশালী যে এখনও পর্যন্ত ধরা পড়েনি। এ ধরনের খুনি ও ধর্ষকদের বিরুদ্ধে জনগণ আগামী জাতীয় নির্বাচনে যথাযথ রায় দেবে।”
বিক্ষোভ মিছিলে সভাপতিত্ব করেন খেলাফত মজলিস ২০নং ওয়ার্ড সভাপতি মুহাম্মদ ছানাউল্লাহ। এতে উপস্থিত ছিলেন বন্দর উন্নয়ন ফোরামের সভাপতি ও খেলাফত মজলিস মহানগর সভাপতি হাফেজ কবির হোসেন, জেলা সাধারণ সম্পাদক মুহাম্মদ মিজানুর রহমান, মহানগর সহ-সভাপতি অধ্যাপক শাহআলম, সহ-সাধারণ সম্পাদক মুফতী শেখ শাব্বীর আহমাদ, খন্দকার হাফেজ আওলাদ, মুফতি আব্দুল গনী, বান্দর থানা সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট আব্দুল্লাহ, সহ-সভাপতি মুফতী আবু হানিফ, ২০নং ওয়ার্ড সাধারণ সম্পাদক মুহাম্মদ মুছা, ইসলামী যুব মজলিসের কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক প্রভাষক মাইদুল ইসলাম, বৈষম্যবিরোধী আন্দোলন বন্দরের সাবেক মুখপাত্র আবির চৌধুরী প্রমুখ।





































