শহীদ বুদ্ধিজীবী হত্যার ফল আজও ভোগ করছি: আব্দুল্লাহ আল আমিন
জাতীয় নাগরিক পার্টির কেন্দ্রীয় কমিটির যুগ্ম সদস্য সচিব ও নারায়ণগঞ্জ জেলার প্রধান সমন্বয়কারী অ্যাডভোকেট আব্দুল্লাহ আল আমিন বলেছেন, ১৯৭১ সালের ১৪ ডিসেম্বর জাতিকে মেধাশূন্য করার লক্ষ্যে পরিকল্পিতভাবে বুদ্ধিজীবী, দার্শনিক ও শিক্ষকদের হত্যা করা হয়েছিল। সেই প্রচেষ্টার ফল আমরা আজও ভোগ করছি।
রোববার (১৪ ডিসেম্বর) সকালে নারায়ণগঞ্জ জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে আয়োজিত আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন।
আল আমিন বলেন, আমাদের সমাজে এখনও জ্ঞান ও মেধাভিত্তিক অর্থনীতি, সমাজ ও রাজনীতি গড়ে ওঠেনি। বাংলাদেশের অর্থনীতি মূলত শ্রমভিত্তিক। জ্ঞান ও বুদ্ধিবৃত্তিক ভিত্তির ওপর রাষ্ট্র কাঠামো ও পরিচালনার আধুনিক কোনো ফরম্যাট এখনো তৈরি করতে পারিনি।
তিনি আরও বলেন, আমরা মনে করি এই পথে যাত্রা ৫৪–৫৫ বছর বিলম্বিত হয়েছে। তবে আর বিলম্ব করা উচিত নয়। একটি নতুন জ্ঞান ও বুদ্ধিবৃত্তিক সমাজ গঠনে আমরা কাজ করবো—ইনশাআল্লাহ।
নারায়ণগঞ্জ জেলা প্রশাসক মো. রায়হান কবিরের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় উপস্থিত ছিলেন জেলা সিভিল সার্জন ডা. এ এফ এম মুশিউর রহমান, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) মো. আলমগীর হুসাইন, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (অপরাধ ও অপারেশন) তারেক আল মেহেদী, কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক আ. জা. মু. আহসান শহীদ সরকার, জেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক মাশুকুল ইসলাম রাজীব, মহানগর বিএনপির আহ্বায়ক অ্যাডভোকেট সাখাওয়াত হোসেন খান, সদস্য সচিব অ্যাডভোকেট আবু আল ইউসুফ খান টিপু, মহানগর জামায়াতের সাবেক আমীর মাওলানা মইনুদ্দিন আহমাদ, বর্তমান আমীর আমীর মাওলানা আবদুল জব্বার, গণসংহতি আন্দোলন জেলা সমন্বয়কারী তরিকুল ইসলাম, ইসলামী আন্দোলন জেলা সভাপতি দ্বীন ইসলাম, মহানগর সভাপতি মুফতি মাসুম বিল্লাহ, খেলাফত মজলিসের নারায়ণগঞ্জ-৪ আসনের প্রার্থী ইলিয়াস আহমদ, গণ অধিকার পরিষদ জেলা সভাপতি ইঞ্জিনিয়ার নাহিদ, মহানগর সভাপতি ইঞ্জিনিয়ার আরিফ ভূঁইয়া, জাতীয় যুবশক্তির কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য নিরব রায়হানসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক ও সামাজিক সংগঠনের নেতারা।





































