কনকনে ঠান্ডায় স্থবির বন্দরের দক্ষিণ ও উত্তরাঞ্চল
শীতের তীব্রতা বাড়ায় বন্দর উপজেলার দক্ষিণ ও উত্তরাঞ্চলের সাধারণ মানুষ স্থবির হয়ে পড়েছে। হতদরিদ্ররা শীতবস্ত্রের আশায় দিন গুনছে এবং প্রচণ্ড শীতের কারণে দিনমজুরা কাজে বের হতে পারছে না। হাটবাজারে মানুষের আনাগোনা কমে গেছে, পাশাপাশি শীতজনিত রোগের প্রকোপও বৃদ্ধি পেয়েছে।
স্থানীয়রা জানান, প্রতিদিন ঘন কুয়াশা ও হিমেল হাওয়ার সঙ্গে তাপমাত্রা কমছে, যা জনজীবনকে প্রায় স্থবির করে দিয়েছে।
দক্ষিণ অঞ্চলের ঘারমোড়া এলাকার দিনমজুর শ্যামল মিয়া বলেন, “সকালে সবাই কাজে বের হয়, কিন্তু শীতের তীব্রতা অনেককে ঘরে আবদ্ধ করেছে। হাটবাজারগুলোও জনশূন্য হয়ে পড়েছে। গরম কাপড়ের অভাবে নিম্ন আয়ের মানুষদের চরম দুর্ভোগ হচ্ছে।”
উত্তরাঞ্চলের বাসিন্দা মিজান জানান, “সকালে সূর্যের দেখা মিলছে না, তাপমাত্রা দিন দিন কমছে। শিশু ও বৃদ্ধারা ঠান্ডা, এজমা এবং অন্যান্য রোগে আক্রান্ত হচ্ছেন। তবে সাহায্যের জন্য কেউ এগিয়ে আসছে না।”
হতদরিদ্র ও নিম্ন আয়ের জনগণ প্রশাসন ও সমাজের বিত্তবানদের এগিয়ে আসার আহ্বান জানিয়েছেন।





































